Vashikaran Mantra তন্ত্র শাস্ত্র মিথ্যা নয়
Vashikaran Mantra তন্ত্র শাস্ত্র মিথ্যা নয়। তন্ত্র সাধনার একরি প্রধান অঙ্গ হল সাধনা। আমরা যারা তন্ত্র সাধনা করি,কেবল তারাই জানি এর তূপ্তি কোথায়। যারা তন্ত্র ক্রিয়ার সঠিক পদ্ধতি প্রয়োগ দ্বারা উপকূত তারাও বিশ্বাস করেন এই শক্তি।
Vashikaran Mantra – কিন্তু সমস্যা হল কিছু মানুষ বা ছদ্দবেশী তান্ত্রিকরা, মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়েও কাজ করে দিতে পারছেন না। কি করে পারবেন ? প্রয়োজন সঠিক সাধনার। কিন্তু তা হচ্ছে কোথায় তাই মানুষে কাজ পাচ্ছে না আর এদিকে ওদিকে বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পরে টাকা অপচয় করছে। আর শেষে দোষ হচ্ছে ভারতীয় প্রাচীন তন্ত্র শাস্ত্রটির।
প্রথমত, টাকার বিনিময় অনেক ছদ্দবেশী তান্ত্রিকরা যে কোন কাজকে সফলতা দিতে প্রস্তুত কিন্তু তারা কাজ তো জানেন নি না উল্টে টাকা আর্তস্বাদ করে বসেন।
দ্বিতীয়ত, কোন ক্রিয়া বা তন্ত্র প্রয়োগের আগে সামান্য তম ভাবেও সেই জাতক বা জাতিকার জন্মছক দেখার অনেকেই প্রয়োজন বোধ করেন না।
আরো পড়ুন Financial Tips on Astrology অর্থ লাভের চমৎকারী টোটকা
আর সব থেকে একটা মজার কথা হল, সব ক্রিয়াই তো আর অমাবস্যায় হয় না। তার জন্য নির্দিষ্ট কোনো তিথি বা সময়ের অবশ্যই উল্লেখ আছে।
আরো পড়ুন Astrological Remedy কার্যসিদ্ধিতে 21 টি দুর্বার রহস্য
কিন্তু এখোন তো ধূম পরেছে তারাপীঠে শশ্মানে আমাবস্যায় হোমযোজ্ঞের দ্বারা মানুষের নাকি সকল সমস্যা কাটানোর ব্যবস্থা।
বন্ধু আমার উদ্দেশ্য আপনাদের সচেতন করা, যাতে আপনারা আর কোন ছদ্দবেশী তান্ত্রিক বাবাজী / মাতাজীর কাছে অর্থ অপচয় না করেন। যজ্ঞে আহুতি দিলেই যে আপনার সমস্যার সমাধান হবে বা কবচ বা রত্ন ধারণ করলেই যে সমস্যার সমাধান হবে তা কিন্তু নয়।
দরকার সঠিক সাধনা। তা আপনাকে করতে হবে। একটি হোমে একাধিক মানুষের আহুতি প্রদান ইত্যাদি পদ্ধতিতে সাধনার লেশ মাত্র থাকে না বা দেখা যায় না। তন্ত্রে বারবার উল্লেখ আছে সাধক সঠিক পদ্ধতি মেনে সাধনা করলে কার্যসিদ্ধি এবং সফলতা পাবে। সুবরাং সকালের ট্রেন ধরে বিকালে তারাপীঠ পৌছে সন্ধ্যা বা রাতে শশ্মানে আহুতি প্রদান করে আপনার সমস্যার সমাধান হবে না দায়িত্ব নিয়ে বলে দিলাম। অনেকে হয়তো অসুন্তুষ্ট হবেন কিন্তু কিছু করার নেই।
আপনি বা যে আপনার হোতা যে তারাপীঠে আগুনে জ্বেলে হোম করবে, সে কি আপনার সমস্যা উপায় অনুসারে সাধনা করেছে না কি আপনাকে সাধনা করতে বলেছে ? ইত্যাদি ইত্যাদি
মনে রাখুন তন্ত্র ক্রিয়া তখনই সফল হবে যখন তার সঠিক সাধনা হবে। সাধন ছাড়া আহুতি দিলে টাকা নষ্ট হবে কাজ কিছুই হবে না। তবে আমার দেখা বহু তান্ত্রিক আছেন যারা রীতি মেনে কাজ করেন এবং তাদের কাজের সফলতা চোখে পরার মতো। যাই হোক এবার প্রসঙ্গে আসা যাক।
আজ যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে তা হল আকর্ষণ বিদ্যার দ্বারা বশীকরণ। আকর্ষণ করতে না পারলে বশীকরণ তো হবে না। তাই আকর্ষণ বিদ্যার সঠিক প্রয়োগ করে বশীকরণ করতে হয়। তবে কো অসৎ উপায় কেউ যদি এই প্রয়োগ করে তাহলে বার ক্ষতি অবধারিত। টাকা নিয়ে যে সকল ছদ্দবেশী তান্ত্রিকরা অন্য বৌ ইত্যাদি কে বশীকরণের দাবি রাখেন তারা তো কাজ জানেনই না।
যে সঠিক তান্ত্রিক হবেন সে টাকার লোভেও অসৎ কাজ করবেন না। এমনই হওয়া উচিত। তাই অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে এই ক্রিয়া ক্ষতি করবে আপনার। তাই সাবধান।
যদি দেখেন নিজের স্ত্রী অন্য পুরুষের সাথে সম্পর্ক করছে ইত্যাদি ইত্যাদি তখনই কেবল এই ক্রিয়ার প্রয়োগ করবেন। অন্য বৌকে কাছে পাওয়ার জন্য এই বিদ্যা নয়। সঠিক তান্ত্রিক মানুষের ঘর তৈরী করার চেষ্টা করবে অন্য ঘর কখনোই ভাঙবে না।
এবার ক্রিয়াটি মন দিয়ে পড়ুন । Vashikaran Mantra
কোন অমবস্যায় ঠিক রাতে 12টা 21মিনিটের পর একটি ভূজপত্র নিয়ে লাল কালি দিয়ে অথবা মেহেন্দি, গোলাপজল, মিঠা আতর মিশ্রিত কালি তৈরী করে একটি মন্ত্র লিখতে হবে। অমুক স্থানে যাকে আকর্ষণ করবেন তার নাম লিখতে হবে। লেখার পরে ঐ মন্ত্র প্রাণ প্রতিষ্ঠা যুক্ত রুদ্রাক্ষের মালায় 1008 বার জপ করতে হবে ঐ রাত্রে। জপ সম্পূর্ণ হলে ঐ ভূজপত্র একটি আসল মধুর শিশিতে পুরে সামান্য সুগন্ধি আতর ঢেলে ভালো করে মিশিয়ে শিশিটির মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। এবার খুব গোপনে কোন একটি অশ্বত্থ গাছ বা বট গাছের নিচে মাটি খুঁড়ে ঐ শিশিটি মাটিতে পুতে দিতে হবে। পরের অমবস্যা পর্যন্ত প্রত্যহ কমপক্ষে 108 প্রতিদিন জপ করতে হবে যদি সব সংখ্যা বাড়াতে পারেন তাহলে আরো ভালো। তবে আগের দিন 108 করে পরের দিন 208 আবার পরের 108 এমন করা যাবে না। আগের সংখ্যার সমান বা তার থেকে বেশী সংখ্যাই জপ করার নিয়ম। এটা মেনে ভালো করে বুঝে জপ করবেন।
জপ করারা নিয়ম – একটি কম্বলের আসনে উত্তর বা পূর্ব দিকে বসে সুগন্ধি ধূপ জ্বালিয়ে নিজেকে শুদ্ধ রেখে বিশ্বাস ও ভক্তি ভরে নিজের ইষ্টদেব বা দেবীর কাছে উল্লেখিত কাজের অনুমতি নিয়ে সংকল্প করে জপ করতে হবে।
ক্রিয়াটির করার সময় শুদ্ধ বস্ত্র পরিধান করবেন। এবং খুবই গোপনে এই কাজটি করতে হবে।
Vashikaran Mantra মন্ত্রটি কোথায় তাই তো ? এখানে মন্ত্রটির উল্লেখ করা যাবে না। যদি অসৎ লোকের হাতে পরে এবং অসৎ উপায় কেউ যদি এই ক্রিয়াটির সাধন করে তাই যার প্রয়োজন হবে তিনি 8240462156 এই নম্বরে ফোন করে যোগাযোগ করতে পারেন।